ফেনী নদীর পানি নিয়ে ভারতের একতরফা আগ্রাসন: বাংলাদেশের কৃষকদের অস্তিত্ব সংকটে

Daily Inqilab ছাগলনাইয়া ফেনী সংবাদদাতা

০৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:২১ পিএম | আপডেট: ০৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:২১ পিএম

ফেনী নদীর উৎপত্তি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হলেও এই নদীর ওপর একক আধিপত্য বিস্তার করে চলেছে ভারত। কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই গত প্রায় এক যুগ ধরে ৩৭টি স্থানে পাম্প বসিয়ে ফেনী নদী থেকে অবিরাম পানি তুলে নিচ্ছে ভারত। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় ভারত ফেনী নদী থেকে আরো ১ দশমিক ৮২ কিউসেক পানি প্রত্যাহার করতে পারবে। পক্ষান্তরে, নিজ দেশের নদীর পানি ব্যবহার করতে গেলে বাংলাদেশের কৃষকদের অস্ত্র উঁচিয়ে হুমকি দিচ্ছে বিএসএফ।

 

ভারতের একতরফা আগ্রাসনে পানি শুকিয়ে অসংখ্য চর জেগে উঠেছে ফেনী নদীতে। যে দিকে চোখ যায়, শুধুই বালুচর। বলতে গেলে খরস্রোত ফেনী নদী এখন মৃতপ্রায়। এ অবস্থায় ভারতে ইনটেক ওয়েল প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মুহুরি সেচ প্রকল্প হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আর এ সমঝোতা স্মারকের প্রতিবাদ করায় বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ছাত্রলীগের একদল সন্ত্রাসীর নির্মম নির্যাতনে নিহত হন।

 

ফেনী নদীর উৎপত্তিস্থল খাগড়াছড়ি জেলার ভগবান টিলা এলাকায়। চট্টগ্রামে মিরস্বছড়াইয়ের আমলীঘাট পর্যন্ত প্রায় ৮৫ কিলোমিটার বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তরেখা হিসেবে চিহ্নিত। এক সময় এই ফেনী নদী ছিল খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়, গুইমারা ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার অধিবাসীদের পণ্য পরিবহণ ও যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম। ফেনী নদীর বুক চিরে একসময় বড় বড় সওদাগীর নৌকা চলতো, অথচ সে নদীতে এখন গোসল করারও পানি নেই। পানির অভাবে নাব্যতা হারিয়ে এককালের স্রোতস্বিনী ফেনী নদী রূপ নিয়েছে বালুচরে। যে দিকে চোখ যায়, শুধুই ধু-ধু বালুচর।

 

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ভারতের ভিতর থেকে যে সব ছড়া-নালা দিয়ে পানি একসময় ফেনী নদীতে এসে পড়তো, সেখানে বাধ দিয়ে পানি আটকে রেখেছে। আর ফেনী নদীর তীরের ২০/৫০ গজের মধ্যে অবৈধভাবে পাকা হাউজ নির্মাণ করে মাটির নিচ দিয়ে ফেনী নদীতে পাইপ ফেলে পানি তুলে নিয়ে যাচ্ছে ভারত। ফেনী নদীতে ভারতীয় পক্ষের এ ধরনের পানির পাম্প রয়েছে ৩৭টি স্থানে। যা দূর থেকে বুঝার কোনো সুযোগ নেই। এই সব পাম্প দিয়ে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭৫ কিউসেক উত্তোলন করছে ভারত। আর এ পানি দিয়ে ফেনী নদীর তীরে সবজিসহ নানা প্রজাতির ফসলের চাষ করছে ভারতের কৃষকেরা। কিন্তু বাংলাদেশের কৃষকরা ফেনী নদীর পানি তুলতে গেলে যত বিপত্তি। বন্দুক উঁচিয়ে তেড়ে আসে বিএসএফ। কখনো-কখনো ফেনী নদীতে গোসল করতে গেলেও বাধা দেওয়া হয়, এমন অভিযোগ ফেনী নদীর তীরবাসী ও কৃষকদের।

 

জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর নয়া দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে শীর্ষ বৈঠকে বসেন বাংলাদেশের সাবেক ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই সরকার প্রধানের বৈঠক শেষে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সই হয়। এ সমঝোতা স্মারকের আওতায় ফেনী নদীর ১ দশমিক ৮২ কিউসেক পানি প্রত্যাহার করতে পারবে ভারত। ওই পানি ভারতের দক্ষিণ ত্রিপুরার সাবরুম শহরে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্পে ব্যবহার করবে।

 

সূত্রটি বলছে, ফেনী নদীর পানি চুক্তি আলোকে ২০১০ সালে যৌথ নদী কমিশনের ৩৭ তম বৈঠকে সাবরুম শহরের মানুষের খাবার পানি সরবরাহের জন্য ১.৮২ কিউসেক পানি উত্তোলনের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালে কারিগরি কমিটির বৈঠকে ৭টি শর্তসাপেক্ষে খাবার পানি সরবরাহের জন্য ‘লো লিফ্ট’ পাম্প স্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের অগাস্টে ঢাকায় সচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ এ প্রতিশ্রুতি রক্ষার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালের ৫ অক্টোবর ভারতে দুই দেশের রাষ্ট্র প্রধানের শীর্ষ বৈঠকে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়। এ বৈষম্যমূলক সমঝোতা স্মারকের প্রতিবাদ করে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেওয়ার অপরাধে ২০১৯ সালের ৬ই অক্টোবর রাতে বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ছাত্রলীগের একদল সন্ত্রাসীর নির্মম নির্যাতনে নিহত হন।

 

বাংলাদেশ-ভারত আন্তঃসীমান্ত ফেনী নদীর পানি প্রত্যাহারের পদ্ধতি নিয়ে ভারতের দেয়া প্রস্তাবের বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিয়েছে। ভারত চাইছে, তারা নদীর মাঝখানে গভীরে কূপ খনন করে পাইপের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করবে। কিন্তু বাংলাদেশ এ প্রস্তাবে সম্মতি দেয়নি। ঢাকা তাদের প্রস্তাবে জানিয়েছে, নদীর পাড়ে কূপ খনন করে পানি প্রত্যাহার করতে। দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক বাস্তবায়নে গত ১২ই জুন দুই দেশের টেকনিক্যাল কমিটি কূপ খননের স্থান নির্ধারণ ও পানি উত্তোলনের পদ্ধতি চূড়ান্ত করতে নদীর সম্ভাব্য কিছু স্পটে যৌথ পরিদর্শন করেন।

 

কিন্তু পানি উত্তোলনের পদ্ধতি নিয়ে মতবিরোধের কারণে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছুতে পারেননি কর্মকর্তারা। সে সময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেয়া হয়, ফেনী নদীর মৈত্রী সেতু থেকে কয়েক মিটার দূরে ভারতীয় অংশে নদীর পাড়ে এই কূপ খনন করতে এবং সেখান থেকে নালার মাধ্যমে পাম্পের সাহায্যে পানি উত্তোলন করা হবে। কিন্তু ভারত তাদের প্রস্তাবে নদীর মাঝখানে কূপ খননের কথা বলে আসছে। ভারতের দাবি, খাল কেটে পাম্প দিয়ে পানি প্রত্যাহার করলে বার বার পলি জমে যাবে। কিন্তু নদী থেকে সরাসরি পানি তুললে সেই আশঙ্কা নেই। সেইসাথে খাল খনন করা বা রক্ষণাবেক্ষণের ঝক্কিও থাকবে না।

 

রামগড়ের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হাফেজ আহমেদ ভূঁইয়ার অভিযোগ, বিনা বাধায় ভারত একতরফা ভাবে ফেনী নদী থেকে পানি তোলে নেওয়ার পাশাপাশি নদী তীরবর্তী তাদের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বাধা দেওয়া হচ্ছে। সাবরুম পানি সরবরাহের প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ফেনী নদীর অস্তিত্ব হারিয়ে যাবে। হুমকির মুখে পড়বে দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মুহুরি সেচ প্রকল্প। রামগড়ের গবেষক ও সাংবাদিক নিজাম উদ্দীন লাভলু বলেন, ১৯৭৪ সালে সম্পাদিত ইন্দিরা-মুজিব চুক্তিতে বলা আছে, সীমান্তের শূন্য রেখা হতে উভয় পাশে ১৫০ গজের ভিতরে কেউ কোনো স্থায়ী স্থাপনা তৈরি করতে পারবে না। অথচ ভারত সে চুক্তি লঙ্ঘন করে ফেনী নদীর কূল ঘেঁষে মাত্র ২০ থেকে ৫০ গজের মধ্যে বেআইনিভাবে ৩৭টি পাকা পাম্প হাউজ তৈরি করে পানি তুলে নিচ্ছে। ফলে ফেনী নদী অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। এভাবে চলতে থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ফেনী নদী ইতিহাস হয়ে যাবে।

 

ছাগলনাইয়া উপজেলা ছাত্র প্রতিনিধি মিরাজ হোসাইন দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকে আমরা শুনে আসছি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক একপাক্ষিক। আমরা যে চুক্তিগুলো করি, সেখানে ভারতের আধিপত্য বেশী দেখা যায়। ফেনী নদীর পানি যে ন্যায্যতা, তা ফেনীর মানুষ কখনো পায়নি। ভারত সবসময় অবৈধভাবে ফেনী নদীর পানি উত্তোলন করে যাচ্ছে। বিগত ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে ফেনী নদীর পানির ন্যায্যতা চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ। যে অধিকার চাওয়ার কারণে ছাত্রলীগের কিছু সন্ত্রাসী তাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। এত কিছুর পরও আমরা ফেনী নদীর ন্যায্যতা পাইনি। ভারত এখনও পর্যন্ত অবৈধভাবে ফেনী নদীর পানি উত্তোলন করে চলেছে।

 

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে সূরার সদস্য এবং নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চল টিম সদস্য অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁঞা দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, আগেও আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, এটি আমাদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নদী, এটি আর্ন্তজাতিক নদী নয়। এই নদীর পানির পুরো হিস্যা আমাদের। তাই এই নদীর উপর প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপকে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বলে আমরা মনে করি এবং এটি কোনো সৎ প্রতিবেশীমূলক আচরণ নয়। আমরা আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ভালো আচরণ আশা করি।

 

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং খাগড়াছড়ির সাবেক এমপি ওয়াদুদ ভূঁঞা আজ শনিবার বিকেলে দৈনিক ইনকিলাবকে বলেছেন, এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নদী। এর উৎপত্তি বাংলাদেশে, বাংলাদেশের সাথে এটি ভারতের মূলত সীমানা নির্ধারণ করে। এ নদী এবং নদীর পানির মালিকানা পুরোপুরি বাংলাদেশের এবং দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে ভারত ফেনী নদীর পানি ব্যবহার তো দূরে থাক, ছুঁইতেও পারেনি। এখন তারা ফেনী নদী পুরোটাই দখল করে রেখেছে। প্রতিবেশীদের প্রতি তাদের আগ্রাসী মনোভাব তা ফেনী নদীতেও প্রতিফলিত হয়েছে। বিগত পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার দেশের অন্যান্য সম্পদ যেমন ভারতকে দিয়ে দিয়েছে ক্ষমতা টিকে থাকার জন্য, ঠিক তেমনিভাবে ফেনী নদী থেকে পানি উত্তোলনের জন্য ভারতের সাথে একটি অসম চুক্তি করে।

 

গণদলের চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের শীর্ষ নেতা এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী দৈনিক ইনকিলাবকে বলেছেন, ফেনী নদী একমাত্র নদী, সেটি বাংলাদেশর। এটি অভিন্ন নদী নয়, ফেনী নদীর পানি প্রত্যাহার ভারতের আগ্রাসী নীতির বহি:প্রকাশ। ফেনী নদীর পানি প্রত্যাহার অযৌক্তিক এবং অবৈধ, আমরা বারবার একথা বলে এসেছি। কিন্তু তাদের ভ্রাম্যমাণবাদী নীতির কাছে বিগত অবৈধ এবং দানবীয় সরকার নতজানুর কারণে আমাদের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হানে। আমরা এর তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাই। আমরা প্রত্যাশা করি, আগামীতে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার পর আমরা আমাদের পাওনা আদায় করে নিবো।

 

তবে এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো: সহিদুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে পরবর্তীতে জানানো যাবে। ফেনী নদী বাংলাদেশের সম্পদ, আন্তর্জাতিক নয়। এই নদীতে ভারতের ভাগ বসানো অযৌক্তিক। অথচ এর সুফল ভোগ করছে ভারত। এ অবস্থায় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুহুরি সেচ প্রকল্পকে রক্ষার্থে বাংলাদেশর সঙ্গে কোনো চুক্তি ছাড়া ৩৭টি স্থানে পাম্পের মাধ্যমে যে পানি তুলে নিচ্ছে তা বন্ধ এবং ভারতের ইনটেক ওয়েল প্রকল্পের বিষয়ে সরকারকে নতুন করে চিন্তা-ভাবনা করা প্রয়োজন বলে মনে করে সচেতন মহল।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আরও কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের অনুমতি দিলেন প্রেসিডেন্ট
মিয়ানমার সীমান্তে গোলার শব্দ, ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে চীনের সহযোগিতা চাইলেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
একাদশে ভর্তি শুরু ১৫ জুন থেকে
শেখ হাসিনা হাজির না হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা: দুদক
আরও

আরও পড়ুন

মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি নেতা গাজী মারুফ আর নেই,

মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি নেতা গাজী মারুফ আর নেই,

আরও কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের অনুমতি দিলেন প্রেসিডেন্ট

আরও কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের অনুমতি দিলেন প্রেসিডেন্ট

ব্যক্তিগত রিসোর্টে মেলোনির সঙ্গে সাক্ষাৎ ট্রাম্পের, ভরালেন প্রশংসায়

ব্যক্তিগত রিসোর্টে মেলোনির সঙ্গে সাক্ষাৎ ট্রাম্পের, ভরালেন প্রশংসায়

খুনি হাসিনা আমাদের সিস্টেমগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে: সারজিস আলম

খুনি হাসিনা আমাদের সিস্টেমগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে: সারজিস আলম

অন্য দেশের রাজনীতিতে নাক গলাচ্ছেন! মাস্ককে তোপ নরওয়ের

অন্য দেশের রাজনীতিতে নাক গলাচ্ছেন! মাস্ককে তোপ নরওয়ের

কক্সবাজার জেলা পুলিশের কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

কক্সবাজার জেলা পুলিশের কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

লোহাগড়ায় চাঞ্চল্যকর ভ্যান চালক তামিম খাঁন হত্যাকান্ড

লোহাগড়ায় চাঞ্চল্যকর ভ্যান চালক তামিম খাঁন হত্যাকান্ড

প্রতিটি হত্যা ও অন্যায়ের বিচার করা হবে : দুলু

প্রতিটি হত্যা ও অন্যায়ের বিচার করা হবে : দুলু

মামলা থেকে খালাস পেলেন বিয়ানীবাজার বিএনপির ৬১ নেতাকর্মী

মামলা থেকে খালাস পেলেন বিয়ানীবাজার বিএনপির ৬১ নেতাকর্মী

পাবনায় চাঁদাবাজির মামলায় সাবেক ডেপুটি স্পিকার টুকুর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ

পাবনায় চাঁদাবাজির মামলায় সাবেক ডেপুটি স্পিকার টুকুর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ

দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দায়িত্ব পেল পুলিশ

দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দায়িত্ব পেল পুলিশ

আজহারীর রাজনীতিতে নামার পূর্বাভাস! এখনই অবস্থান স্পষ্ট করার দাবি

আজহারীর রাজনীতিতে নামার পূর্বাভাস! এখনই অবস্থান স্পষ্ট করার দাবি

মিয়ানমার সীমান্তে গোলার শব্দ, ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

মিয়ানমার সীমান্তে গোলার শব্দ, ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে চীনের সহযোগিতা চাইলেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে চীনের সহযোগিতা চাইলেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

একাদশে ভর্তি শুরু ১৫ জুন থেকে

একাদশে ভর্তি শুরু ১৫ জুন থেকে

জেলা প্রশাসকের সাথে পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের নবগঠিত আহবায়ক কমিটির  মতবিনিময়

জেলা প্রশাসকের সাথে পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের নবগঠিত আহবায়ক কমিটির  মতবিনিময়

শেখ হাসিনা হাজির না হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা: দুদক

শেখ হাসিনা হাজির না হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা: দুদক

সাইকেল দিয়ে চিনি নিয়ে বাংলাদেশে  ঢুকে পড়ে ভারতীয় নাগরিক

সাইকেল দিয়ে চিনি নিয়ে বাংলাদেশে  ঢুকে পড়ে ভারতীয় নাগরিক

নরসিংদী টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং কলেজে তাঁতবোর্ড চেয়ারম্যানসহ অন্তত ১৫ জন কর্মকর্তা অবরুদ্ধ

নরসিংদী টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং কলেজে তাঁতবোর্ড চেয়ারম্যানসহ অন্তত ১৫ জন কর্মকর্তা অবরুদ্ধ

আদালত প্রাঙ্গণে সালাম মুর্শেদীকে ডিম নিক্ষেপ

আদালত প্রাঙ্গণে সালাম মুর্শেদীকে ডিম নিক্ষেপ